Tripura Sports: সম্পন্ন হলো বডিবিল্ডিং এন্ড ফিজিক চ্যাম্পিয়নশিপ।

IMG 20250410 WA0000 1

টিএসএন ডেস্ক,১৪ এপ্রিল।।বডি বিল্ডিং এন্ড ফিজিক চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। উল্লেখ্য, আধুনিকতার সাথে পাল্লা দিয়ে জিমেও এসেছে এখন অনেক পরিবর্তন। আগে জিমখানায় যে পরিকাঠামো ছিল, এখন তা অনেকটাই পরিবর্তিত। বর্তমানে আধুনিকতা ছোয়ার সঙ্গে সঙ্গে ছেলে মেয়ে প্রত্যেকের মধ্যে নিজের শরীরকে সুস্থ রাখার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। প্রতিদিন এক-দুই ঘন্টা নিজের শরীরকে দেওয়া, শরীরকে সুন্দর রাখা সম্ভব হইলেই মানসিকতার বিকশিত হয়। কারণ শরীর সুস্থ না থাকলে মানসিকতা ও চিন্তাধারা সঠিক থাকবে না। যার প্রভাব পড়বে কাজের মধ্যে। তাই প্রত্যেকেরই উচিত শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখা। আগরতলা রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে রবিবার দুপুরে বডিবিল্ডিং এন্ড ফিজিক চ্যাম্পিয়নশিপ-এর উদ্বোধন করে কথাগুলি বললেন রাজ্য মন্ত্রী সভার সদস্য সুশান্ত চৌধুরী।টিএফএসডিসি-র পৃষ্ঠপোষকতা রাজ্যে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয় এনপিসি ত্রিপুরা বডিবিল্ডিং এন্ড ফিজিক চ্যাম্পিয়নশিপ। অল ত্রিপুরা বডিবিল্ডিং অ্যাসোসিয়েশন ও রাজ্য সরকারের পর্যটন দপ্তরের সহযোগিতাও রয়েছে এই আয়োজনের পেছনে। আগরতলা রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে প্রথমবারের মতো এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় রবিবার। এদিন সকালে প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন রাজ্যের পর্যটন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্য অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আগরতলা পুর নিগমের মেয়র তথা বিধায়ক দীপক মজুমদার, বিধায়ক বিরজিৎ সিনহা, প্রাক্তন বিধায়ক ডা. দিলীপ দাস, পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার জেলাশাসক ড. বিশাল কুমার সহ আরও অনেকে। প্রতিযোগিতামূলক এই কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করে এদিন পর্যটনমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী বলেন, বডি বিল্ডিং প্রতিযোগিতায় যারা অংশ নেবে তারা প্রত্যেকেই সুঠাম দেহের অধিকারী, সুস্থ দেহের অধিকারী। সুস্থ দেহ ও মানসিকতা নিয়ে তারা নিজেদের যেমন এগিয়ে নিয়ে যাবে, তেমনি আগামী দিনে রাজ্যকেও এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে বিশ্বাস। যারা জিম করেন তাদের ফিটনেস নিয়ে কেউ কথা বলতে পারবে না। মানসিক আস্থাতেও তারা এগিয়ে থাকে। তাই সঠিক মানসিকতা বিকাশিত করতে হলে প্রত্যেকেরই উচিত শরীরের প্রতি নজর দেওয়া। তাতে করে যুবসমাজ নেশায় আসক্ত হবে না।তবে শরীরের প্রতি ঠিকভাবে নজর দেওয়ার পরেও যদি কেউ ড্রাগস গ্রহণ করে, তাহলে কিন্তু কোন কাজ হবে না।কারণ ড্রাগস ও শরীর একসাথে চলতে পারেনা। তাই প্রত্যেকের কাছে আহ্বান নেশার বিরুদ্ধে প্রত্যেকেই যেন এম্বাসেডর হয়। রাজ্যের যুবকদের বার্তা দিতে হবে কোন অবস্থাতেই যাতে নেশায় আসক্ত না হয়। রাজ্য সরকার নেশা মুক্ত ত্রিপুরা গঠনের ডাক দিলেও, সরকারের একার পক্ষে তা সম্ভব নয়। প্রত্যেকেরই এগিয়ে আসতে হবে এই কাজে।

বডি বিল্ডিং এন্ড ফিজিক চ্যাম্পিয়নশিপ ২০২৫ অনুষ্ঠিত হয়েছে। উল্লেখ্য, আধুনিকতার সাথে পাল্লা দিয়ে জিমেও এসেছে এখন অনেক পরিবর্তন। আগে জিমখানায় যে পরিকাঠামো ছিল, এখন তা অনেকটাই পরিবর্তিত। বর্তমানে আধুনিকতা ছোয়ার সঙ্গে সঙ্গে ছেলে মেয়ে প্রত্যেকের মধ্যে নিজের শরীরকে সুস্থ রাখার প্রবণতা লক্ষ্য করা যায়। প্রতিদিন এক-দুই ঘন্টা নিজের শরীরকে দেওয়া, শরীরকে সুন্দর রাখা সম্ভব হইলেই মানসিকতার বিকশিত হয়। কারণ শরীর সুস্থ না থাকলে মানসিকতা ও চিন্তাধারা সঠিক থাকবে না। যার প্রভাব পড়বে কাজের মধ্যে। তাই প্রত্যেকেরই উচিত শারীরিক সুস্থতা বজায় রাখা। আগরতলা রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে রবিবার দুপুরে বডিবিল্ডিং এন্ড ফিজিক চ্যাম্পিয়নশিপ-এর উদ্বোধন করে কথাগুলি বললেন রাজ্য মন্ত্রী সভার সদস্য সুশান্ত চৌধুরী।টিএফএসডিসি-র পৃষ্ঠপোষকতা রাজ্যে প্রথমবারের মতো অনুষ্ঠিত হয় এনপিসি ত্রিপুরা বডিবিল্ডিং এন্ড ফিজিক চ্যাম্পিয়নশিপ। অল ত্রিপুরা বডিবিল্ডিং অ্যাসোসিয়েশন ও রাজ্য সরকারের পর্যটন দপ্তরের সহযোগিতাও রয়েছে এই আয়োজনের পেছনে। আগরতলা রবীন্দ্র শতবার্ষিকী ভবনে প্রথমবারের মতো এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয় রবিবার। এদিন সকালে প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন রাজ্যের পর্যটন মন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে অন্যান্য অতিথিদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন আগরতলা পুর নিগমের মেয়র তথা বিধায়ক দীপক মজুমদার, বিধায়ক বিরজিৎ সিনহা, প্রাক্তন বিধায়ক ডা. দিলীপ দাস, পশ্চিম ত্রিপুরা জেলার জেলাশাসক ড. বিশাল কুমার সহ আরও অনেকে। প্রতিযোগিতামূলক এই কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করে এদিন পর্যটনমন্ত্রী সুশান্ত চৌধুরী বলেন, বডি বিল্ডিং প্রতিযোগিতায় যারা অংশ নেবে তারা প্রত্যেকেই সুঠাম দেহের অধিকারী, সুস্থ দেহের অধিকারী। সুস্থ দেহ ও মানসিকতা নিয়ে তারা নিজেদের যেমন এগিয়ে নিয়ে যাবে, তেমনি আগামী দিনে রাজ্যকেও এগিয়ে নিয়ে যাবে বলে বিশ্বাস। যারা জিম করেন তাদের ফিটনেস নিয়ে কেউ কথা বলতে পারবে না। মানসিক আস্থাতেও তারা এগিয়ে থাকে। তাই সঠিক মানসিকতা বিকাশিত করতে হলে প্রত্যেকেরই উচিত শরীরের প্রতি নজর দেওয়া। তাতে করে যুবসমাজ নেশায় আসক্ত হবে না।তবে শরীরের প্রতি ঠিকভাবে নজর দেওয়ার পরেও যদি কেউ ড্রাগস গ্রহণ করে, তাহলে কিন্তু কোন কাজ হবে না।কারণ ড্রাগস ও শরীর একসাথে চলতে পারেনা। তাই প্রত্যেকের কাছে আহ্বান নেশার বিরুদ্ধে প্রত্যেকেই যেন এম্বাসেডর হয়। রাজ্যের যুবকদের বার্তা দিতে হবে কোন অবস্থাতেই যাতে নেশায় আসক্ত না হয়। রাজ্য সরকার নেশা মুক্ত ত্রিপুরা গঠনের ডাক দিলেও, সরকারের একার পক্ষে তা সম্ভব নয়। প্রত্যেকেরই এগিয়ে আসতে হবে এই কাজে।

#Tripura #Bodybuilding #Tournament #tsn


Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *