টিএসএন ডেস্ক, ৩ নভেম্বর।।
শেষ দিনে মঙ্গলবার কঠিন লড়াইয়ের মুখে পড়তে হবে ত্রিপুরাকে। সকালের স্ব্যাতস্ব্যাতে আবহাওয়াকে কাজে লাগিয়ে সফররত বাংলা দলের তারকা বোলাররা চাইবেন ত্রিপুরাকে চাপে ফেলে দিতে। ওই অবস্থায় ত্রিপুরার শেষের ব্যাটসম্যানরা কতটা চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে পারেন তার উপরই নির্ভর করবে বাংলার বিরুদ্ধে লিড নেওয়া। আপাতত কিছুটা হলেও চালকের আসনে রয়েছে রাজ্য দল। শেষ দিনে লিভ নিতে ত্রিপুরার দরকার আর মাত্র ৬৩ রান। হাতে রয়েছে তিন উইকেট। প্রথম দুই ম্যাচে চূড়ান্ত ব্যর্থ পেশাদার ক্রিকেটার হনুমা বিহারীর হাত ধরেই বাংলার বিরুদ্ধে লিড নেওয়ার স্বপ্ন দেখতে শুরু করেছে স্বাগতিক ত্রিপুরা। এম বি বি স্টেডিয়ামে অনুষ্ঠিত ম্যাচে বাংলার গড়া ৩৩৬ রানের জবাবে তৃতীয় দিনের শেষে ত্রিপুরা সাত উইকেট হারিয়ে ২৭৩ রান করে। ১২১ রানের চোখ ঝলসানো ইনিংস খেলে অপরাজিত থেকে যান পেশাদার ক্রিকেটার হনুমা বিহারী। সঙ্গে যোগ্য সঙ্গ দিচ্ছেন দলনায়ক মনিশঙ্কর মুড়া সিং। এদিন শুরুতেই বাংলা ইনিংস শেষ হয়ে যায় ৩৩৬ রানে। ত্রিপুরার পক্ষে মনি শংকর মুড়া সিং ৫৬ রানে এবং রানা দত্ত ৭৬ রানে তিনটি করে উইকেট দখল করেন। জবাবে খেলতে নেমে ত্রিপুরার শুরুটা মোটেই ভালো হয়নি। এক সময় ৯৩ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে ঘরের মাঠে খাদের কিনারায় ছিলো রাজ্য দল। ওই অবস্থায় এক সময় কিছুটা প্রতিরোধ গড়ে তুলেন বিজয় শংকর এবং হনুমা বিহারী। এরপর হনুমার সঙ্গে রুখে দাঁড়ান মনি শংকর। শেষ পর্যন্ত এই জুটি অবিচ্ছিন্ন থেকে ত্রিপুরাকে ২৭৩ রানে পৌঁছে দেন। হনুমা ২১০ বল খেলে ১৭ টি বাউন্ডারি একটি ওভার বাউন্ডারির সাহায্যে ১২১ রানে এবং মনি শংকর ৭৫ বল খেলে ৭টি বাউন্ডারির সাহায্যে ৪২ রানে অপরাজিত থেকে যান। ত্রিপুরার পক্ষে এছাড়া বিজয় শংকর ৫১ বল খেলে ৪টি বাউন্ডারি সাহায্যে ৩৪ এবং অভিষেক হওয়া সেন্টু সরকার ৪৯ বল খেলে তিনটি বাউন্ডারির সাহায্যে ২০ রান করেন। বাংলার পক্ষে মোহাম্মদ কাইফ ৫৩ রানে ৪টি উইকেট দখল করেন। আজ সকালের প্রথম ১ ঘন্টা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। ওই এক ঘন্টা উইকেট না হারিয়ে কাটিয়ে দিতে পারলেই ত্রিপুরা প্রত্যাশিত লিড নিতে পারবে।
Ranji Trophy: ঘরের মাঠে বাংলার বিরুদ্ধে লিড নেওয়ার স্বপ্ন দেখছে ত্রিপুরা। হনুমার দুর্দান্ত শতক।


Yo, just checked out haha777game. Had some decent fun, ya know? Site’s not bad, games are okay. Give it a shot, might get lucky! Check it out here: haha777game